পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র |
মূল্যমানঃ
- ১০ টাকা, ৫০
টাকা, ১০০ টাকা, ৫০০ টাকা, ১০০০ টাকা, ৫০০০ টাকা, ১০০০০ টাকা, ২৫০০০ টাকা, ৫০০০০ টাকা, ১ লক্ষ টাকা, ৫ লক্ষ টাকা ও ১০ লক্ষ টাকা মূল্যমানের সঞ্চয়পত্র পাওয়া যায়।
কোথায় পাওয়া যায়ঃ
“বাংলাদেশ ব্যাংক”, “বাণিজ্যিক ব্যাংক”, “ডাকঘর” ও “জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো” থেকে কেনা ও নগদায়ন করা যায়।
মেয়াদঃ
পাঁচ (০৫) বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্র ।
মুনাফার হারঃ
সময়সীমা
|
০৫ বছর বছর মেয়াদি
বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র
|
১ম বৎসরান্তে
|
৯.৩৫%
|
২য় বৎসরান্তে
|
৯.৮০%
|
৩য় বৎসরান্তে
|
১০.২৫%
|
৪র্থ বৎসরান্তে
|
১১.৭৫%
|
৫ম বৎসরান্তে
|
১১.২৮%
|
যারা ক্রয় করতে পারবেনঃ
ক্রয়ের ঊর্ধ্বসীমাঃ
(ক) ব্যক্তির ক্ষেত্রেঃ “বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র”
ব্যক্তির ক্ষেত্রে একক নামে ৩০ লাখ ও যৌথ নামে ৬০ লাখ টাকা পর্যন্ত কেনা যায়।
(খ)তবে, প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোনো সীমা
নির্ধারিত করা নেই।
Read More:
সকল সঞ্চয়পত্র ক্রয়, নগদায়ন, মুনাফা উত্তোলনের নতুন ও সঠিক নিয়ম।
ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার ২০+ উপায় (২০২০)
5 BEST WAYS TO PAY OFF DEBT FAST
BEST WAYS TO SAVE MONEY DURING THE HOLIDAY SEASON
অন্যান্য সুবিধাঃ
- একমেয়াদের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে পুনঃবিনিয়োগ
সুবিধা বিদ্যমান;
- নমিনী নিয়োগ করা যায়ঃ সঞ্চয়পত্রের গ্রাহকের মৃত্যু হলে মৃত্যুর তিন মাসের মধ্যে আদালত
থেকে উত্তরাধিকার সনদ নিয়ে সঞ্চয়পত্রের নগদায়ন করতে হয় এবং গ্রাহক ও নমিনি
উভয়ই মারা গেলে আইনানুগ উত্তরাধিকারী সঞ্চয়পত্র ভাঙাতে পারেন।
- সঞ্চয়পত্র হারিয়ে গেলে, পুড়ে গেলে বা নষ্ট হলে ডুপ্লিকেটসঞ্চয়পত্র
ইস্যু করা যায়;
- এক অফিস হতে অন্য অফিসে সঞ্চয়পত্র
স্থানান্তর করা যায় (“ডাকঘর হতে ডাকঘর”, “ব্যাংক হতে ব্যাংক” এবং “সঞ্চয়পত্র
ব্যুরো হতে সঞ্চয় ব্যুরো”);
“সঞ্চয়পত্র” চুরি হলে, পুড়ে গেলে, হারালে বা অন্য কোনোভাবে নষ্ট হলে বাংলাদেশ ব্যাংক, বাণিজ্যিক ব্যাংক, ডাকঘর ও জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো থেকে ডুপ্লিকেট কপি পাওয়া যায়। তবে এর জন্য প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা
সম্পন্ন করতে হয়।
0 Comments
We welcome relevant, respectful comments. Any comments that are sexist or in any other way deemed hateful by our staff will be deleted and constitute grounds for a ban from posting on the site.